এভাবে আসা যাক উৎপাদন সম্পর্কে সাধারণত ভালো মানের স্পূন থেকে গ্রীষ্মকালে প্রতি আড়াই মাসে ৯০ থেকে ১০০ গ্রাম মাশরুম পাওয়া সম্ভব। শীত ও বর্ষাকালে মাশরুম উৎপাদন অধিক পরিমাণে হয়ে থাকে এ সময় একটি ভালো মানের স্পূন থেকে প্রতি আড়াই মাসে ২০০-২৫০ গ্রাম মাশরুম উৎপাদন করা যায়। ১০-১২ টাকা মূল্যের এই স্পূনগুলো প্রতি আড়াই মাস পর পর পরিবর্তন করতে হয়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হয়। এগুলোর মধ্যে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহীসহ সারাদেশেই বর্তমানে মাশরুম চাষ করা হচ্ছে। ঢাকা শহরে বিভিন্ন এলাকায় যেমন গোড়ান, কোর্ট কাচারি এলাকা, রামপুরা, বনশ্রী, সাভার, টঙ্গীতে অনেকেই বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ করছে।

>> এবার ভেজা খড়গুলো একটা পরিথিন কাগজের ওপর স্তূপ করে রেখে তার ওপর আরেকটি পলিথিন কাগজ দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে ২৪ ঘণ্টা রেখে দিন।

যদি মাশরুম কোনো কারণে বিক্রি করতে না পারেন সেক্ষেত্রে মাশরুম শুকিয়ে রেখে সংরক্ষন করতে পারবেন।মাশরুম শুকিয়ে রাখা কে ড্রাই মাশরুম বলে। পরবর্তীতে ড্রাই মাশরুম বাজারে এক হাজার টাকা থেকে এক হাজার দুই শত টাকা বিক্রি করতে পারবেন।

বাংলা বানানে ই কার ব্যবহারের ৫টি নিয়ম করোনা ভাইরাস অনুচ্ছেদ রচনা বাংলা কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা একটি ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা দার্জিলিং ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা একটি পাহাড় ভ্রমণের অভিজ্ঞতা রচনা

এটা গুরুত্বপূর্ণ যে রুমে ভাল বায়ুচলাচল আছে

আমাদের দেশের জলবায়ুতে অয়েস্টার মাশরুমের চাষই ভালো হয়, তাই আজ জেনে নেওয়া যাক এই বিশেষ শ্রেণীর মাশরুম চাষের পদ্ধতি।

মাশরুম চাষ ও এ সংক্রান্ত বিষয়ে যাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন

এবার চাষঘরে কাঠের ব্যাক বা বাঁশের মাচায় পরিমিত বিছিয়ে ব্যাগগুলো তার ওপর সারিবদ্ধভাবে রাখতে হবে।

এ ব্যাপারে আরো বিস্তারিত জানতে হলে ফোন করা যেতে পারে। মোবাইল নং-০১১৯৯৪২৫৫২৩

৩. অয়েস্টার মাশরুম: বাংলাদেশে এই জাতের মাশরুম সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে। সারাবছরই এই মাশরুম চাষ করা যায় তবে শীত ও বর্ষাকালে এর ভালো ফলন হয়ে থাকে। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম খুব অল্প জায়গার সহজেই চাষ করা যায়।  

আজহার কমফোর্ট কমপ্লেক্স (৫ম তলা), গ-১৩০/এ প্রগতি সরণি, মধ্যবাড্ডা, ঢাকা-১২১২

১২. মাশরুমে আছে এনজাইম, যা হজমে সহায়ক, রুচি বর্ধক ও পেটের পীড়া নিরাময় করে।

কম, একেসি প্রাইভেট লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান

ধিংরি মাশরুম জন্মানোর জন্য খড় বা ফসলের অবশিষ্টাংশ জীবাণুমুক্ত করা হয়। ব্যাকটেরিয়া জীবাণুমুক্ত করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়, যেমন ফুটন্ত জল check here এবং রাসায়নিক পদ্ধতি।